তুমি আমার শীতকালের রোদ, আমি শীতের শিশির, স্মৃতির
কাঁটা, গেঁথে আছি মনে।
কাশবনে শাদা বকফুল তুমি, তোমার গোধূলি তুমি, নিজে।
এমন গোধূলি থামাতে পারবে না তুমি।
শীত বৃক্ষের রোদন শুনেছি, তুমি অপেক্ষা করো আর শান্ত থাকো,
সান্ধ্যস্পর্শের হাওয়া চিরকালের মতো হারিয়ে যায়——
ভুলের অংশীদার হতে চেয়েছি, মেনে নিতে পারো নি,
কাঁটার আঁচড় সারা শরীরে আমার,
বলেছো, ভুলের হিসাব দিস নে পাগলা সয়ে যা, সয়ে যা,
তোমার সব কথা শুনেছি, শেষরাত ঘন হয়ে এলে —— আমার
আঙুলগুলো তোমাকে জড়িয়ে নিয়েছে, তোমার ওষ্ঠে ছিলো
সোবেহ সাদেকের ঢেউ, নাভির নিচে পিচ্ছিল রোদ——-
পরিযায়ী পাখিরা আশ্রয় নিয়েছে, চাঁদের নিচে, প্রাচীন বৃক্ষে,
অজস্র ফুলঝুড়ি জ্বলছে আকাশে।
কবির পাঠানো ডিজিটাল চিঠির পান্ডুলিপি ।
এই চিঠিটি আমাদের ওয়েব ম্যাগের অমূল্য
সাহিত্য সম্পদ ।
মাননীয় সম্পাদক, ওয়েব ম্যাগ।
ধন্যবাদ আপনার এস এম এস এর জন্য।
কবিতাটি সম্পর্কে আমার নিজের কিছু বলার নেই।
একটি মাত্র কবিতার বই রয়েছে, উল্লেখ করার
মতো নয়। বইটি প্রিন্ট হয়েও আমার অনিহার কারণে
দশ বছরপ্রেসে পড়ে ছিল, সে অন্য কথা।
‘শতবর্ষী’ লিটলম্যাগ সম্পাদনা করেছি, দীর্ঘ সময়।
পরবর্তীতে,কবিতা বিষয়ক অনিয়মিত
পত্রিকা ‘বহুমাত্রিক’ সম্পাদনা ও প্রকাশনা অব্যাহত রয়েছে।
আমি বাংলাদেশ থেকে কবিতাটি পাঠিয়েছি।
ঢাকা, বাংলাদেশ আমার জন্মভূমি। এখানেই আমি বসবাস করি।
ভালো থাকবেন।
আবদুর রাজ্জাক
২৮, ইন্দিরা রোড, ( ডি – ৩ )
ঢাকা– ১২১৫