মহাবিশ্বে কি এমন আছে তোমার তূল্য?
যার ভরসায় ফেলে চলে যাই,
সসাগরা পৃথিবীর সব বৈভব
আয় আয় আয় করে সব্বাই।।
তোমার কমনীয় মূর্তির সামনেই
বিষাদ সিন্ধুর উত্তাল তরঙ্গ
মুহূর্তে হয় শান্ত সমাহিত।
ঝঞ্ঝাট বিধ্বস্ত মহলায়
রচিত হয় শান্তির আলপনা।
দয়া মায়া শান্তি স্বস্তি বিদ্যা আরও
কত রূপে কত মূখে মুখিয়ে আছে
তোমার অনির্বাচনীয় শান্তিসুধা রূপ
নিশ্চল শামূকের মতো কত আঁকিবুঁকি
কত না রোদন।বিষন্ন জ্যোৎস্নার মত
আমাকে ছায়। আয় ।আয়।আয়।
অনুরণন আর প্রগলভতার পরান্মুখ
কিনারে জাগে লক্ষ কোটি দ্বান্দ্বিক মানুষ,
মহুয়ার নেশায় মাতোয়ারা। নীল গগনের
নীচে ঘন কদম ়় গাছের ছায়া
পড়ন্ত বিকেলে দীর্ঘ মায়ের মমতা।
মা যে আমার মা – – –
আনুভবে তার জুড়ি মেলে না