ছেলেদের পুরষাঙ্গের সঙ্গে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটা সম্পর্ক রয়েছে তাঁদের বাৎসরিক আয়ের।
সম্প্রতি একটি সমীক্ষায় দেখা গেছে, যে ছেলেদের পুরুষাঙ্গের মাপ যত বেশি তাঁদের উপার্জনের হার ততটাই কম।
ওই সমীক্ষা অনুসারে, যাদের পুরুষাঙ্গ ছোট, তাঁদের উপার্জন অন্যদের তুলনায় বেশি। আর বড় পুরুষাঙ্গওয়ালাদের উপার্জনের হার সব সময়ই ছোট পুরুষাঙ্গওয়ালাদের তুলনায় অনেকটাই কম।
৯৯৭ জন ছেলের বাৎসরিক উপার্জন এবং পুরুষাঙ্গের মাপ নিয়ে একটি সময় সাপেক্ষ সমীক্ষা চালায় অনবাই ডট কম নামের একটি সংস্থা। সেই সমীক্ষাতেই উঠে এসেছে এই চাঞ্চল্যকর তথ্য।
আসলে একটা কথা আছে, ‘সাইজ ম্যাটারস’। যা বয়ফ্রেন্ড খোঁজার সময়ে বিশেষ গুরুত্ব দিয়ে থাকেন মেয়েরা। কীসের সাইজ তা আর বলার অপেক্ষা রাখে না।
অন্য দিকে, বিয়ের ক্ষেত্রে এই ম্যাটারটিই আবার ভিন্ন হয়ে যায়। তখন মেয়ে এবং মেয়ের পরিবারের কাছে গুরুত্বপূর্ণ হয়ে ওঠে ছেলেদের মাইনে তথা উপার্জন। আর এই দুটি বিষয় নিয়ে গবেষণা চালাতেই উঠে এসেছে এই অভিনব তথ্য।
ওই সমীক্ষায় দেখা গিয়েছে, যাঁদের পুরুষাঙ্গের মাপ গড়ে তিন ইঞ্চির মতো, তাঁদের বার্ষিক উপার্জন গড়ে প্রায় ৫৮ হাজার পাউন্ড।
অন্য দিকে, ওই মাপের ডাবল, মানে সাত ইঞ্চি পুরুষাঙ্গ বিশিষ্ট ছেলেরা বছরে উপার্জন করেন গড়ে প্রায় ৩৮ হাজার পাউন্ড।
আর আট ইঞ্চি পুরুষাঙ্গের অধিকারী ছেলেদের পকেটে সারা বছরে গড়ে ২৭ হাজার পাউন্ডের বেশি কিছুতেই ঢোকে না।
এর মাঝামাঝি মাপের পুরুষাঙ্গ যাঁদের, তাঁদের হিসেবটা আবার একটু আলাদা।
ওই সমীক্ষায় দেখা গিয়েছে, চার থেকে পাঁচ ইঞ্চি মাপের পুরুষাঙ্গওয়ালা ছেলেদের কর্মক্ষেত্রে উন্নতি হচ্ছে খুব তাড়াতাড়ি।
অনবাই ডট কমের ওই সমীক্ষা আরও জানিয়েছে, গত পাঁচ বছরে ওই মাঝারি মাপের পুরুষাঙ্গওয়ালারা সব থেকে বেশি প্রমোশন পেয়েছেন।